ARRL

Register Account

Login Help

[email protected]

Joined: Thu, Nov 21st 2024, 09:21 Roles: N/A Moderates: N/A

Latest Posts

Topic Author Posted On
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম আরবি: শক্তি ও ধৈর্যের দোয়া [email protected] on 20/2/25
ইসলামে কিছু বিশেষ দোয়া রয়েছে, যা মানুষের আত্মিক শান্তি ও আল্লাহর ওপর নির্ভরতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। তেমনই একটি গুরুত্বপূর্ণ দোয়া হলো লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম আরবি। এটি মূলত একজন মুমিনের দৃঢ় বিশ্বাস, আত্মসমর্পণ এবং ধৈর্যের প্রকাশ। এই দোয়ার অর্থ হলো:

"আল্লাহ ছাড়া কোনো শক্তি বা ক্ষমতা নেই, তিনি সর্বোচ্চ এবং মহান।"

এই দোয়া মূলত ইসলামে আত্মসমর্পণের প্রতীক। মানুষ জীবনে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়—কখনো দুঃখ, কখনো কষ্ট, আবার কখনো কঠিন সিদ্ধান্তের সময় আসে। এই দোয়া পাঠ করলে মনের শক্তি বৃদ্ধি পায়, কারণ এটি একজন মুসলমানকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে সব ক্ষমতা ও শক্তি কেবলমাত্র আল্লাহর হাতেই রয়েছে।

এই দোয়া ইসলামের বিভিন্ন হাদিস ও শিক্ষায় বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, এটি জান্নাতের গুপ্তধনগুলোর মধ্যে একটি। মুসলিম জীবনে এটি এক বিশাল শক্তির উৎস। এই দোয়া কেবল কঠিন সময়ে নয়, বরং প্রতিদিনের জীবনের অংশ হিসেবে পাঠ করলে আত্মিক প্রশান্তি লাভ করা যায়।

"লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" দোয়াটি বিশেষভাবে হতাশা দূর করতে সহায়ক। যখন কোনো বিপদ আসে, এই দোয়া পাঠ করলে মনোবল দৃঢ় হয়। এটি এমন এক দোয়া, যা মানুষকে নিরাশার অন্ধকার থেকে বের করে আল্লাহর রহমতের দিকে নিয়ে যায়।

এই দোয়া কেবল মুখে উচ্চারণের জন্য নয়, বরং হৃদয়ে বিশ্বাসের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমাদের শেখায় যে দুনিয়ার সব সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের সমাধান আল্লাহর ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল। তাই প্রতিদিনের জীবনে এই দোয়া পাঠ করলে মনোবল বাড়ে, ধৈর্যশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং আল্লাহর ওপর নির্ভরশীলতা আরও দৃঢ় হয়। এটি শুধু একটি বাক্য নয়, বরং একটি বিশ্বাস, যা মানুষের আত্মাকে শক্তিশালী করে এবং জীবনকে ধৈর্যের সঙ্গে পরিচালনা করতে সাহায্য করে।
নবীন বরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষকের বক্তব্য: শিক্ষার্থীদের পথ প্রদর্শনের গুরুত্ব [email protected] on 21/11/24
নবীন বরণ অনুষ্ঠান, যা বাংলায় "নবীন বরণ" নামে পরিচিত, একটি বিশেষ অনুষ্ঠান যেখানে শিক্ষার্থীদের নতুন জীবনের দিকে পদার্পণ করার উদযাপন করা হয়। এই অনুষ্ঠানে শিক্ষকের বক্তব্য শিক্ষার্থীদের জন্য অনুপ্রেরণা ও নির্দেশনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়।নবীন বরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষকের বক্তব্য শিক্ষার্থীদের মনোবল বৃদ্ধিতে, তাদের ভবিষ্যতের পরিকল্পনা করতে এবং সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে উদ্বুদ্ধ করতে সহায়ক হয়।

শিক্ষকের বক্তব্যের শুরুতে সাধারণত শিক্ষার্থীদের অর্জিত সাফল্য এবং তাদের কঠোর পরিশ্রমের প্রশংসা করা হয়। এই অংশে শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতা ও শিক্ষা জীবনের মূল্যবান পাঠ সম্পর্কে কথা বলেন। উদাহরণস্বরূপ, "আপনারা যারা আজ এখানে এসেছেন, তা আপনারা নিজেদের কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠার ফল। আপনারা ভবিষ্যতে যে কোনো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারবেন।"

এরপর, শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেন। যেমন, "জীবনে কখনো হাল না ছাড়বেন, কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সব কিছুই সম্ভব। আপনারা যা ইচ্ছা, তা অর্জনের জন্য সঠিক পথে চলুন এবং নিজস্ব মানসিকতা উন্নত করুন।"

শিক্ষকের বক্তব্যে সামাজিক দায়িত্বের গুরুত্বও তুলে ধরা হয়। "সমাজের উন্নয়নে আপনারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন। সততা, নৈতিকতা এবং সহানুভূতির সঙ্গে জীবনে এগিয়ে যান।"

শেষমেষ, শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের পথে শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানিয়ে বক্তব্য শেষ করেন। "আপনাদের সকলের জন্য আমার পক্ষ থেকে রইলো অগাধ শুভেচ্ছা এবং সফলতা। আপনারা সবাই যেন নিজের নিজস্ব লক্ষ্যে পৌঁছে যান এবং সমাজে একজন শ্রদ্ধেয় নাগরিক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।"

Back to Top

EXPLORE ARRL

Instragram     Facebook     Twitter     YouTube     LinkedIn